তবে প্রেসিডেন্টের সহযোগীরা জানিয়েছেন, ছুটিতে থাকলেও কাজ করেন বাইডেন। এছাড়া সবসময়ই তাকে ফোনে পাওয়া যায়।
অনেকেই বাইডেনের ছুটির পরিমাণ ও সময়কাল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
সমালোচকরা আরও বলছেন, মূল্যস্ফীতি, সীমান্ত নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক সংঘাতের মতো বিষয়গুলোর দিকে প্রেসিডেন্টের মনোযোগ বেশি দেয়া উচিত।
যুক্তরাষ্ট্রের আগের প্রেসিডেন্টদের সাথে তুলনা করলে দেখা যায়, বাইডেন তার পূর্বসূরিদের চেয়ে বেশি ছুটি নিয়েছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার মেয়াদের ২৬ শতাংশ ব্যক্তিগত সফরে কাটিয়েছেন। সেই তুলনায় বাইডেনের ৪০ শতাংশ ছুটি অনেক বেশি।
রোনাল্ড রিগ্যান ও বারাক ওবামা দুই মেয়াদে মাত্র ১১ শতাংশ সময় ছুটিতে কাটিয়েছিলেন। আর জিমি কার্টার তার এক মেয়াদে মাত্র ৭৯ দিন ছুটি নিয়েছিলেন।